জনস্বাস্থ্য আইন ও নীতি

রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি --
জনগণের পুষ্টির স্তর-উন্নয়ন ও জনস্বাস্থ্যের উন্নতিসাধনকে রাষ্ট্র অন্যতম প্রাথমিক কর্তব্য বলিয়া গণ্য করিবেন এবং বিশেষতঃ আরোগ্যের প্রয়োজন কিংবা আইনের দ্বারা নির্দিষ্ট অন্যবিধ প্রয়োজন ব্যতীত মদ্য ও অন্যান্য মাদক পানীয় এবং স্বাস্থ্যহানিকর ভেষজের ব্যবহার নিষিদ্ধকরণের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন৷
জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা ১৮৷ (১) বাংলাদেশ সংবিধান
বাংলাদেশ জনস্বাস্থ্য রক্ষায়
আইন ও নীতিসমূহ

অসংক্রামক রোগ আইন

অসংক্রামক রোগ (NCDs), যা দীর্ঘস্থায়ী রোগ হিসাবেও পরিচিত, এসকল রোগ দীর্ঘমেয়াদী হতে থাকে এবং এটি জেনেটিক, শারীরবৃত্তীয়, পরিবেশগত এবং আচরণগত কারণগুলির সংমিশ্রণের ফলাফল।

সংক্রামক রোগ আইন

একটি সংক্রামক রোগ এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে বিভিন্ন উপায়ে ছড়িয়ে পড়ে যার মধ্যে রয়েছে: রক্ত এবং শারীরিক তরলগুলির সাথে যোগাযোগ; বায়ুবাহিত ভাইরাসে শ্বাস নেওয়া; একটি পোকা দ্বারা কামড় দ্বারা ছড়িয়ে পরে।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ও চিকিৎসা সেবা

দেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের জন্য অনেক আইন ও নীতিমালা প্রণয়িত হয়েছে এবং হচ্ছে। বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ও চিকিৎসা সংক্রান্ত আইনসমূহ।

পরিবেশগত আইন

পরিবেশগত আইন হলো, পরিবেশ ও বাস্তুসংস্থান সংরক্ষণ ও সুরক্ষার জন্য আইনী ব্যবস্থা। এই আইনগুলি একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য বিশ্বব্যাপী আহ্বানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নাগরিক এবং সরকারী সংস্থাগুলির অধিকার ও কর্তব্যগুলি নির্ধারণ করে।

গবেষণা ও
গণমাধ্যমে

গবেষণা

গণমাধ্যম

প্রতি ছয় হাজার জনগোষ্ঠীর জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, প্রতিটি ইউনিয়নে ইউনিয়ন সাবসেন্টার এবং উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গড়ে উঠেছে একটি শক্তিশালী প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নেটওয়ার্ক। স্বাধীনতার ৫০ বছরে স্বাস্থ্য খাতের সাফল্য অনেক

রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্যসেবা

জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি একটি দেশের জনগণের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে পথনির্দেশক এবং অঙ্গীকারের দলিল। দেশের বিদ্যমান আইন এবং বিধানবলি যুগোপযোগী না করা হলে জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির সুফল মিলবে না।  

বাংলাদেশের আগামী স্বাস্থ্যনীতি কেমন হওয়া উচিত তা আলোচনার আগে মোটাদাগে তিনটি ক্ষেত্র চিহ্নিত করা যেতে পারে। প্রথমত, বিদ্যমান আইন, নীতিমালা, যেগুলোর হালনাগাদ আবশ্যক। দ্বিতীয়ত, পূর্ববর্তী স্বাস্থ্যনীতি ও স্বাস্থ্য কর্মসূচিতে প্রস্তাবিত বিষয়, যেগুলো বাস্তবায়ন হয়নি এবং অন্যান্য ত্রুটি-বিচ্যুতি। তৃতীয়ত, নতুন বিধি, কাঠামো এবং প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রীয় সেবা নিশ্চিতে প্রথমেই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে জোরদার করা জরুরি