ঔষধনীতি

ভূমিকা 

বাংলাদেশের ঔষধশিল্প একটি দ্রুত বিকাশমান শিল্পখাত। এক সময় যেখানে চাহিদার প্রায় আঁশি ভাগ ঔষধ আমদানি করা হত সেখানে বর্তমানে সাতানব্বই ভাগেরও অধিক ঔষধ দেশেই উৎপাদিত হচ্ছে। বাংলাদেশে উৎপাদিত গুণগত মানসম্পন্ন ঔষধ এখন বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে রপ্তানি হচ্ছে। 
বাংলাদেশের প্রতিটি শ্রেণী-পেশার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় স্বল্পমূল্যে মানসম্মত ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়ন হয়।
এই নীতির কারণে বাংলাদেশে ওষুধের দাম শুধু সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই আসেনি, বরং বিশ্বের ১৪৭টির মতো দেশে এখন ওষুধ রপ্তানি করছে বাংলাদেশ।
জাতীয় ওষুধ নীতি, ১৯৮২ সালের ১২ই জুন অধ্যাদেশ আকারে জারি হয়। তার আগ পর্যন্ত ১৯৪০ সালের ওষুধ আইন এবং ১৯৪৬ সালের বেঙ্গল ওষুধ রুল এবং ১৯৭০ সালের বেঙ্গল ওষুধ রুল (সংশোধিত) চালু ছিল।

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি

বাংলাদেশের ঔষধশিল্প একটি দ্রুত বিকাশমান শিল্পখাত। এক সময় যেখানে চাহিদার প্রায় আঁশি ভাগ ঔষধ আমদানি করা হত সেখানে বর্তমানে সাতানব্বই ভাগেরও অধিক ঔষধ দেশেই উৎপাদিত হচ্ছে। বাংলাদেশে উৎপাদিত গুণগত মানসম্পন্ন ঔষধ এখন বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে রপ্তানি হচ্ছে। 
বাংলাদেশের প্রতিটি শ্রেণী-পেশার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় স্বল্পমূল্যে মানসম্মত ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়ন হয়।
এই নীতির কারণে বাংলাদেশে ওষুধের দাম শুধু সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই আসেনি, বরং বিশ্বের ১৪৭টির মতো দেশে এখন ওষুধ রপ্তানি করছে বাংলাদেশ।
জাতীয় ওষুধ নীতি, ১৯৮২ সালের ১২ই জুন অধ্যাদেশ আকারে জারি হয়। তার আগ পর্যন্ত ১৯৪০ সালের ওষুধ আইন এবং ১৯৪৬ সালের বেঙ্গল ওষুধ রুল এবং ১৯৭০ সালের বেঙ্গল ওষুধ রুল (সংশোধিত) চালু ছিল।

বর্তমান নীতিমালা সমূহ

বাংলাদেশের ঔষধশিল্প একটি দ্রুত বিকাশমান শিল্পখাত। এক সময় যেখানে চাহিদার প্রায় আঁশি ভাগ ঔষধ আমদানি করা হত সেখানে বর্তমানে সাতানব্বই ভাগেরও অধিক ঔষধ দেশেই উৎপাদিত হচ্ছে। বাংলাদেশে উৎপাদিত গুণগত মানসম্পন্ন ঔষধ এখন বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে রপ্তানি হচ্ছে। 
বাংলাদেশের প্রতিটি শ্রেণী-পেশার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় স্বল্পমূল্যে মানসম্মত ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়ন হয়।
এই নীতির কারণে বাংলাদেশে ওষুধের দাম শুধু সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই আসেনি, বরং বিশ্বের ১৪৭টির মতো দেশে এখন ওষুধ রপ্তানি করছে বাংলাদেশ।
জাতীয় ওষুধ নীতি, ১৯৮২ সালের ১২ই জুন অধ্যাদেশ আকারে জারি হয়। তার আগ পর্যন্ত ১৯৪০ সালের ওষুধ আইন এবং ১৯৪৬ সালের বেঙ্গল ওষুধ রুল এবং ১৯৭০ সালের বেঙ্গল ওষুধ রুল (সংশোধিত) চালু ছিল।

বর্তমান আইন সমূহ

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯
ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য, ঔষধ বা সেবা বিক্রয় করিবার দণ্ড৪০৷ কোন ব্যক্তি কোন আইন বা বিধির অধীন নির্ধারিত মূল্য অপেক্ষা অধিক মূল্যে কোন পণ্য, ঔষধ বা সেবা বিক্রয় বা বিক্রয়ের প্রস্তাব করিলে তিনি অনূর্ধ্ব এক বৎসর কারাদণ্ড, বা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
 ভেজাল পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়ের দণ্ড৪১৷ কোন ব্যক্তি জ্ঞাতসারে ভেজাল মিশ্রিত পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করিলে বা করিতে প্রস্তাব করিলে তিনি অনূর্ধ্ব তিন বৎসর কারাদণ্ড, বা অনধিক দুই লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
 খাদ্য পণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণের দণ্ড৪২৷ মানুষের জীবন বা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক কোন দ্রব্য, কোন খাদ্য পণ্যের সহিত যাহার মিশ্রণ কোন আইন বা বিধির অধীন নিষিদ্ধ করা হইয়াছে, কোন ব্যক্তি উক্তরূপ দ্রব্য কোন খাদ্য পণ্যের সহিত মিশ্রিত করিলে তিনি অনূর্ধ্ব তিন বৎসর কারাদণ্ড, বা অনধিক দুই লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
The Vaccination Act, 1880
The Essential Services (Second) Ordinance, 1958
The Pharmacy Ordinance, 1976
The Drugs Act, 1940
The Drugs (Amendment) Act, 1963
The Drugs (Control) Ordinance, 1982
The Drugs (Supplementary Provisions) Ordinance, 1986

আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা

International Health Regulations
যখন রোগের প্রাদুর্ভাব এবং অন্যান্য তীব্র জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রায়শই অপ্রত্যাশিত এবং বিভিন্ন প্রতিক্রিয়ার প্রয়োজন হয়, আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য প্রবিধান (2005) (IHR) একটি অত্যধিক আইনি কাঠামো প্রদান করে যা জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত এবং জরুরী পরিস্থিতি পরিচালনার ক্ষেত্রে দেশগুলির অধিকার এবং বাধ্যবাধকতাগুলিকে চিহ্নিত করে।
IHR হল আন্তর্জাতিক আইনের একটি যন্ত্র যা 194টি WHO সদস্য রাষ্ট্র সহ 196টি দেশের জন্য আইনত বাধ্যতামূলক। একসময় ইউরোপকে ছাপিয়ে যাওয়া মারাত্মক মহামারীর প্রতিক্রিয়া থেকে IHR গঠিত হয়। তারা জনস্বাস্থ্য ইভেন্টগুলি রিপোর্ট করার প্রয়োজনীয়তা সহ দেশগুলির জন্য অধিকার এবং বাধ্যবাধকতা তৈরি করে। প্রবিধানগুলি একটি নির্দিষ্ট ঘটনা “আন্তর্জাতিক উদ্বেগের জনস্বাস্থ্য জরুরি” গঠন করে কিনা তা নির্ধারণ করার জন্য মানদণ্ডের রূপরেখা দেয়।
একই সময়ে, IHR-এর জন্য দেশগুলিকে WHO-এর সাথে যোগাযোগের জন্য একটি জাতীয় IHR ফোকাল পয়েন্ট মনোনীত করার বাধ্যকতা রয়েছে, যা মুল দায়িত্ব জনস্বাস্থ্য রক্ষায় দেশের প্রবেশ পথে প্রবেশের ক্ষেত্রে নজরদার এবং মনিটরি ব্যবস্থা স্থাপন করা। পরিশেষে, IHR প্রবিধানের অধীনে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রয়োগে ব্যক্তিগত ডেটা, অবহিত সম্মতি এবং অ-বৈষম্যের চিকিত্সার ক্ষেত্রে ভ্রমণকারী এবং অন্যান্য ব্যক্তিদের অধিকার রক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সুরক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করে।

 

আদালতের মামলা এবং রায়

গবেষণা ও প্রকাশনা

কায়িক পরিশ্রম ও শরীরচর্চা​